পর্ণ ওয়েবসাইট - An Overview

এই ভাবনা থেকেই শুরু করা হয় তারপর কখন যে সময় চলে যায়, খেয়ালই থাকে না।

এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ২৩:৫৫টার সময়, ২ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে।

ট্রাক-মাইক্রো সংঘর্ষে যুবক নিহত, আহত ৪

পদ্মা সেতু অপমানের প্রতিশোধ: উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ওবায়দুল কাদের

আইওএস সংস্করণে নিরাপত্তা ফিচার আনছে ক্রোম

শিশু পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ঢাকার তিনটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীকে চলতি বছরের ১৫ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে সিটিটিসির সাইবার অপরাধ বিভাগ। গ্রেপ্তার ওই তিনজন নিজেদের পরিচয় গোপন করে দেশি-বিদেশি শিশু, কিশোর-কিশোরী ও প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের সঙ্গে পরিচিত হতেন। পরে তাদের ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও সংগ্রহ করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করতেন ওই তিন শিক্ষার্থী।

তিনি বলেন, শিশু পর্নোগ্রাফি সমৃদ্ধ ওয়েবসাইটে প্রবেশ বন্ধে কারিগরি ব্যবস্থা তৈরি করা হবে৷ কারণ এসব সাইট যেখানে আছে সেখান থেকে তা বন্ধ করা কঠিন, বিশেষত সেগুলো যদি ইইউ-র বাইরে থাকে৷ এই ব্যবস্থা ইইউভুক্ত বিভিন্ন দেশে ইতিমধ্যেই গড়ে তোলা হয়েছে৷ এবং তা কাজও করছে৷ এছাড়া ভিন্ন কোন দেশে গিয়ে যারা শিশুদের সাথে যৌনকর্মে লিপ্ত হয়, সেসব ইউরোপীয় নাগরিক বর্তমান আইনে ছাড় পেয়ে গেলেও সেই সুযোগ আর রাখতে চায় না ইইউ৷ আগের আইন অনুযায়ী, ঘটনা যে দেশে, সেদেশেই বিচার হওয়ার কথা ছিল৷ কিন্তু এখন নতুন প্রস্তাবনায় বলা হচ্ছে, ঐসব ইউরোপীয় নাগরিকের বিচার নিজ দেশেই করার বিধান রাখতে হবে৷ মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়াচ্ছে শিশুদের অশোভন ভিডিও

শিক্ষাবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিধর্মচট্টগ্রাম সময়সম্পাদকীয়ম্যাগাজিন

ক্যাটাগরি প্রশ্ন পাঠান নতুন প্রশ্নোত্তর ইসলামকে জানুন ওয়েবসাইট সম্পর্কে ব্যবহার নির্দেশিকা

অবশ্য, শিশুদের এমন নিগ্রহের হাত থেকে সুরক্ষায় এই প্রস্তাবনাটিকে আইনে পরিণত করতে হলে ইইউভুক্ত সবগুলো দেশের সমর্থন থাকতে হবে৷ অনুমোদিত হতে হবে ইউরোপীয় সংসদেও৷ কিন্তু এখন পর্যন্ত জার্মানিসহ কিছু সদস্য দেশ এই প্রস্তাবনার সাথে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করেছে৷ জার্মানির আইনমন্ত্রী জাবিনে লয়েটহয়জার-শ্নারেনবের্গার বলেন, ‘‘এসব নিষিদ্ধ বিষয় ইন্টারনেট থেকে মুছে ফেলা হোক৷ কিন্তু আমরা ব্লক করতে চাই না৷ কেননা তা সহজেই এড়িয়ে যাওয়া যায়৷'' তাঁর দাবি, ‘‘এই পন্থা খুব একটা কার্যকর হবেনা৷ কারণ কারিগরি দিক থেকে ওয়েবসাইট ব্লক করার পরও তা পরিদর্শনের আরো উপায় রয়েছে৷ আর তাতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদেরও আস্থা নষ্ট হয়৷'' এছাড়া বাক স্বাধীনতার নীতিতেও ইন্টারনেটের উপর এমন খড়গহস্ত হওয়া যায় না৷ তাই ইন্টারনেট ব্লক করার বদলে বরং এমন অশালীন শিশু পর্নোগ্রাফি সাইটগুলো পুরোপুরি মুছে ফেলার পক্ষে জার্মানি৷ তাছাড়া এসব অবৈধ কর্মের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিচারে আইন তো রয়েছেই৷ কিন্তু জার্মানির এমন অবস্থানের সমালোচনা করেন ইউরোপীয় সংসদের সদস্য মানফ্রেড ভেবার৷ তিনি বলেন, ‘‘শিশু পর্নোগ্রাফি রোধ বাক স্বাধীনতার পথে বাধা হতে পারে না৷ এটা আমার বোধগম্য নয় যে, সাইটগুলো বন্ধ করে দেওয়া সেন্সর আরোপ হলে, অশালীন উপাদানগুলো মুছে ফেলা কেন সেন্সর আরোপ হবে না৷''

এ ব্যাপারে সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদুল ইসলাম তালুকদার বলেন, এখন পর্যন্ত তারা যেসব তথ্য পেয়েছেন, সেগুলো থেকে তারা জানার চেষ্টা করছেন বাংলাদেশে শিশু পর্নোগ্রাফি কেউ তৈরি করছে কি না। যতটুকু জানা গেছে তা হলো, শিশু পর্নোগ্রাফির অধিকাংশ ঘটনাই আদান–প্রদানের। তবে কিছু ঘটনা তারা পেয়েছেন যেগুলোতে মনে হয়েছে কনটেন্ট (শিশুদের দিয়ে যৌনদৃশ্য ধারণ) পর্নোগ্রাফি বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে, সেগুলো ধরে এখন তদন্ত শুরু হয়েছে।

পর্ণ আসক্তি ব্যক্তির আত্ম-নিয়ন্ত্রণকে মারাত্নক ভাবে প্রভাবিত করে।

মালেক স্পিনিংয়ের বন্ড ইস্যু, জমি ক্রয় ও বিমা দাবি পুনরুদ্ধারের অনুমোদন

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও উপকূলীয় অঞ্চলে নারীর স্বাস্থ্য

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *